1. selimsavar@gmail.com : khobar desk :
সর্বশেষ :
সাভারের আনাচে-কানাচে ব্যাঙের ছাতার মতো গড়ে উঠছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সাভারে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইউপি চেয়ারম্যানের ভাইয়ের বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ সাভারে ফামের্সী ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন নামে চাঁদাবাজী ও প্রতারনার ফাঁদ সাভারে ব্যবসায়িক মুখোশের আড়ালে ‘ভয়ংকর’ প্রশান্তের বিরুদ্ধে বিস্তর অভিযোগ সাভারে ফ্লাট না দিয়ে টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগে আবাসন ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে মানববন্ধন সাভারে বাড়ি নির্মাণে বাঁধা, ৩০লাখ টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ সউদি আরবসহ যেসব দেশে পালিত হচ্ছে ঈদুল আজহা শিল্পার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত সিকিম, আটকা পড়েছে ১০ বাংলাদেশিও ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানজট

যুবলীগ নেতার বাড়ী ও অফিসে হামলাকারীরা আগেও ঝুট ব্যবসা দখলের চেষ্টা করেছিল

  • সর্বশেষ আপডেট : সোমবার, ৬ মে, ২০২৪

স্টাফ রিপোর্টার : ঢাকার সাভারে ইউনিয়ন যুবলীগ নেতার ঝুট ব্যবসা দখলে নিতে না পেরে অফিস ও বাসাবাড়িতে হামলা ও ভাংচুর চালিয়ে যুবলীগ নেতা তার মা, বাবা, চাচাসহ অন্তত ১০জন আহতের ঘটনায় মামলা দায়ের হলেও পুলিশ ঘটনার সাথে জড়িত কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি। এঘটনার পর থেকে আতংকে রয়েছে পরিবারটি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, হামলাকারী এই চক্রটি গত এক সপ্তাহ আগেও জিরানী মাজার রোড এলাকার ট্রান্স এশিয়া ও টেংগুরি হারুন গেইট এলাকার আলফা ক্লোথিং কারখানার ঝুট ব্যবসা দখলে নেয়ার জন্য হামলা চালিয়েছিল। ওই ঘটনায়ও বেশ কয়েকজন রক্তাক্ত জখম হয়। ওই হামলায় আহত মাসুদ রানা ধামরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়েছেন। তবে তিনি হামলাকারীদের ভয়ে মুখ খুলতে চাচ্ছেন না।
পুলিশ জানায়, শনিবার সাভার উপজেলার শিমুলিয়া ইউনিয়নের গোহাইলবাড়ী ম্যাশিনপাড় এলাকায় হামলার ঘটনায় শিমুলিয়া ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি আমির হোসেন জয়, তার বাবা হাজী আতাউর রহমান, মা জায়হেলা বেগম, বড় চাচা নুুরুল ইসলাম খান, ছোট চাচা শামসুল আলম খান, আশুলিয়া থানা যুবলীগের জিয়া আহমেদ, হৃদয় আলমসহ ১০জন। তাদের সাভার এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল কেপিজে বিশেষায়িত হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে।
আশুলিয়া থানার পুলিশ পরিদের্শক (তদন্ত) মাসুদুর রহমান বলেন, ম্যাশিনপাড় এলাকায় হামলা ভাংচুরের ঘটনায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। তবে মামলায় কত জনকে আসামী করা হয়েছে তা জানাতে পারেননি তিনি।
ইউনুছ পালোয়ানের নের্তৃত্বে ইব্রাহিম হোসেন, আওলাদ হোসেন, বাবর, পারভেজ, শহীদ, ইউসুফ, শরীফ দর্জিসহ দূবৃত্তকারীরা ঝুট ব্যবসাটি নিয়ন্ত্রনে নেয়ার জন্যই এই হামলা চালিয়েছিল।
দূবৃত্তদের হাপমলায় আহত ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি আমির হোসেন জয় বলেন, বড় ভাই হাজী আমানউল্লাহ আমানের এ্যাপারেলস লিমিটেড কারখানার ঝুট ব্যবসা ইউনুছ পালোয়ানের নের্তৃত্বে সন্ত্রাসিরা নিয়ন্ত্রনে নেয়ার পাঁয়তারা করে আসছিল। ব্যর্থ হয়ে বাড়ি ও অফিসে হামলা চালিয়ে ভাংচুর করে। তাদের হামলায় বাবা মা ও পরিবারের সদস্যসহ অন্তত ১০জন রক্তাক্ত জখম হয়।
তিনি আরও বলেন, ঘটনার একদিন পর রবিবার বিকালে পুলিশ তদন্তে আসে। কিন্তু হামলাকারীদের কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। পুরো পরিবার নিয়ে হামলাকারীদের ভয়ে আতংকের মধ্যে রয়েছি বলেন তিনি।

খবরটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর পড়ুন :